ফোটন
কোন বস্তু থেকে আলো বা কোন শক্তির নিঃসরণ নিরবচ্ছিন্নভাবে হয় না। শক্তি বা বিকিরণ গুচ্ছ গুচ্ছ আকারে প্যাকেট বা কোয়ান্টাম হিসেবে নিঃসৃত হয়।
আলো বা যে কোনো বিকিরণ অসংখ্য বিকিরণ কোয়ান্টামের সমষ্টি। আলোর এই কণা বা প্যাকেট বা কোয়ান্টামকে ফোটন বলে। ১৯১৬ সালে লুইস আলোক কণা বা কোয়ান্টাম কণার নাম দেন ফোটন।
ফোটনের ধর্ম :
১. শূন্যস্থানে ফোটন চলে আলোর গতিতে। এই গতি সকল প্রকার কাঠামোতে একই ।
২. ফোটনের নিশ্চল ভর (rest mass) শূন্য।
৩. υ ও λ যথাক্রমে আলোক একটি ফোটনের কম্পাংক ও তরঙ্গদৈর্ঘ্য হলে এর শক্তি
E = hv = hc /λ
৪. ফোটন যেহেতু সব সময় চলমান, তাই এর ভরবেগ রয়েছে। এর ভরবেগ
P = hⅴ/λ
৫. ফোটন পদার্থের কণিকার সাথে সংঘর্ষ ঘটাতে পারে। এই সংঘর্ষে মোট শক্তি ও মোট ভরবেগ সংরক্ষিত থাকে।
৬. কোন নির্দিষ্ট কম্পাঙ্কের আলোর তীব্রতা বাড়ালে নির্দিষ্ট সময়ে কোন নির্দিষ্ট ক্ষেত্রফল অতিক্রমকারী ফোটনের সংখ্যা বৃদ্ধি পায় কিন্তু প্রতিটি ফোটনের শক্তি একই থাকে।
** প্রিয় পাঠক আপনার কোন প্রশ্নের জিজ্ঞাসা থাকলে কমেন্ট করে জানাতে পারেন এবং পোস্টটি কেমন লেগেছে সেটিও জানাতে পারেন। যদি সাইটটি ভালো লাগে তবে Follow & Share করে রাখতে পারেন এবং যেকোনো এ-ড এর উপর ক্লিক করবেন আশা করি।
Tags : ফোটনের ধর্ম, ফোটনের বৈশিষ্ট্য, ফোটন কণা কোথায় থাকে, ফোটনের ভর কত, ফোটনের ভরবেগের সূত্র, ফোটনের শক্তির সূত্র, ফোটনের তরঙ্গদৈর্ঘ্য কত, ফোটনের কম্পাঙ্ক কত, বিসিএস প্রস্তুতি, বিসিএস লিখিত প্রস্তুতি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, bcs, photon বাংলা, mathjiggashabangla,
No comments:
Post a Comment